সেলফ কনজাম্পশন
শক্তিকে প্রচলিতভাবে যেভাবে দেখা হয়ে থাকে সেই বিষয়ে মৌলিক পরিবর্তন এনেছে সেলফ কনজাম্পশন। কেন্দ্রীভূত পদ্ধতি থেকে সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীভূত পদ্ধতিতে গিয়েছে। এই বিকেন্দ্রীভূত পদ্ধতিতে এনার্জি বা শক্তির জন্য গ্রিডের ওপর নির্ভর করতে হয় না। এর পাশাপাশি প্রতিটি এজেন্ট নিজেই শক্তি উৎপাদক বা বিক্রয়কারী হতে পারে।
সকল ক্ষেত্রে সেলফ কনজাম্পশন সম্ভব: ব্যক্তিগত, ব্যবসা, কল-কারখানা, শহর সবাই এখানে বিভিন্ন মাত্রায় অংশ নিতে পারবে। এজন্য শুধুমাত্র তাদের অবস্থানের ইকোসিস্টেম অনুযায়ী শক্তি উৎপাদনের জিনিসগুলো স্থাপন করলেই হবে।
নবায়নগযোগ্য শক্তি উৎপাদন অনেক লাভজনক এবং এটা পৃথীবিকে আরও অনেক বেশি টেকসই এবং স্ব-নির্ভরশীল করে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রেক্ষিত হলো, এনার্জি স্টোরেজ বা শক্তি সংরক্ষণ। এটা শক্তি উৎপাদনের মতোই সমান গুরুত্বপূর্ণ কারণ, শক্তি সংরক্ষিত থাকলে সব সময় শক্তি পাওয়া যায় এবং এর ফলে নিরাপত্তা ও স্বয়ংক্রিয়তা বজায় থাকে।